সেলুলাইটিস
সহজ ভাষায় বলতে গেলে সেলুলাইটিস ত্বক এবং ত্বকের নিচের
টিস্যুর এক ধরনের ইনফেকশান। এখানে সাধারণত পুঁজ হয় না। কিছু ব্যাক্টেরিয়া দিয়ে এ
ইনফেকশান হয়ে থাকে।
সাধারণত শরীরের কোথায় এটি হয়ে থাকে?
– পা– মুখমণ্ডল
– অক্ষিকোটর
– ঘাড়
– শ্রোণীদেশে
– হাতে
– স্তনে ইত্যাদি
কাদের এটি বেশি হয়ে থাকে?
– বয়স্ক মানুষ
– রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যাদের দুর্বল
– যাদের ডায়াবেটিস আছে
– রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয় এমন ওষুধ খেলে
– যাদের এইডস, চিকেন পক্স ইত্যাদি রোগ হয়
– যাদের ভ্যারিকোস ভেইন (আঁকাবাঁকা শিরা) থাকে।
– বয়স্ক মানুষ
– রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যাদের দুর্বল
– যাদের ডায়াবেটিস আছে
– রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয় এমন ওষুধ খেলে
– যাদের এইডস, চিকেন পক্স ইত্যাদি রোগ হয়
– যাদের ভ্যারিকোস ভেইন (আঁকাবাঁকা শিরা) থাকে।
সাধারণত কী কী লক্ষণ থাকে?
১. ব্যথা হওয়া
২. ফুলে যাওয়া
৩. জ্বর
৪. আক্রান্ত জায়গা লাল হয়ে যাওয়া, চকচক করা
৪. শরীর ব্যথা
৫. খাবারে অরুচি ইত্যাদি
১. ব্যথা হওয়া
২. ফুলে যাওয়া
৩. জ্বর
৪. আক্রান্ত জায়গা লাল হয়ে যাওয়া, চকচক করা
৪. শরীর ব্যথা
৫. খাবারে অরুচি ইত্যাদি
কীভাবে চিকিৎসা করা হয়?
১. বিছানায় বিশ্রাম।
২. আক্রান্ত জায়গা উঁচু করে রাখা।
৩. উপযুক্ত এন্টিবায়োটিক ব্যবহার।
৪. এসব চিকিৎসা দিয়ে ২৪-৪৮ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণ করা হয়। যদি এর মধ্যে কোনো উন্নতি না ঘটে তবে ধরে নেয়া হয় ফোঁড়া হয়েছে। তখন এটি অপারেশানের মাধ্যমে কেটে পুঁজ বের করা হয়।
১. বিছানায় বিশ্রাম।
২. আক্রান্ত জায়গা উঁচু করে রাখা।
৩. উপযুক্ত এন্টিবায়োটিক ব্যবহার।
৪. এসব চিকিৎসা দিয়ে ২৪-৪৮ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণ করা হয়। যদি এর মধ্যে কোনো উন্নতি না ঘটে তবে ধরে নেয়া হয় ফোঁড়া হয়েছে। তখন এটি অপারেশানের মাধ্যমে কেটে পুঁজ বের করা হয়।
সেলুলাইটিস প্রতিরোধে কী করণীয়?
১. ত্বক সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে। ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে হবে।
২. শরীরের কোথাও যেন কেটে বা ছিলে না যায় সেজন্যে যথোপযুক্ত জামাকাপড় এবং জুতো পরতে হবে।
৩. যেখানে প্রয়োজন গ্লাভস পরতে হবে।
৪. হাত-পায়ের আঙুল সাবধানে কাটতে হবে।
১. ত্বক সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে। ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে হবে।
২. শরীরের কোথাও যেন কেটে বা ছিলে না যায় সেজন্যে যথোপযুক্ত জামাকাপড় এবং জুতো পরতে হবে।
৩. যেখানে প্রয়োজন গ্লাভস পরতে হবে।
৪. হাত-পায়ের আঙুল সাবধানে কাটতে হবে।
No comments:
Post a Comment