পরিবেশদূষণ ও খাদ্যদ্রব্য থেকে শুরু করে ওষুধের প্রতিক্রিয়ার কারণে অনেক দেশেই হাঁপানি রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। তবে গবেষণায় দেখা যায়, যাঁদের প্রচুর পরিমাণে টমেটো, গাজর ও সবুজ পাতাওয়ালা শাকসবজি খাওয়ার অভ্যাস আছে, তাঁরা হাঁপানিতে অন্যদের তুলনায় কম আক্রান্ত হয়ে থাকেন।
গবেষণায় প্রতিটি শাকসবজির সুনির্দিষ্ট ভূমিকা জানা সম্ভব হয়েছে।
পাশাপাশি প্রাপ্তবয়স্কদের হাঁপানি থেকে সুরক্ষায় শাকসবজির ভূমিকা সুস্পষ্টভাবে জানা
গেছে। এ ছাড়া দেখা যায়, শাকসবজির যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে, তা শ্বাসনালির
সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
গাজর, টমেটোর রস ও বাঁধাকপিতে ক্যারোটিনয়েড নামের একটি উপাদান থাকে, যা পরবর্তী সময়ে ভিটামিন-এতে পরিবর্তিত হয়। ভিটামিন-এ অন্য অনেক কাজের পাশাপাশি মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং শ্বাসনালির আবরণ কলাকে সুসংহত করে।
বিশেষজ্ঞদের অভিমত, একজন মানুষের সুস্থতার জন্য কমপক্ষে পাঁচ ধরনের শাকসবজি ও ফলমূল খাওয়া উচিত। একই সঙ্গে প্রত্যেকের জানা জরুরি যে তাঁর জন্য কোন শাকসবজি বা ফলমূল বেশি উপকারী অথবা কোনটি খাদ্যতালিকা থেকে বাদ পড়লে তাঁকে ঝুঁকির মুখোমুখি হতে হবে।
তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, পারিবারিক রোগ, পরিবেশ, শরীরের অ্যালার্জেনের মাত্রা—এসবও হাঁপানি সংক্রমণে ভূমিকা রাখে। তাই কেবল ভিটামিন বা শাকসবজি অনেক ক্ষেত্রে হাঁপানি প্রতিরোধে কাজে নাও আসতে পারে। সূত্র: ওয়েবএমডি।
গাজর, টমেটোর রস ও বাঁধাকপিতে ক্যারোটিনয়েড নামের একটি উপাদান থাকে, যা পরবর্তী সময়ে ভিটামিন-এতে পরিবর্তিত হয়। ভিটামিন-এ অন্য অনেক কাজের পাশাপাশি মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং শ্বাসনালির আবরণ কলাকে সুসংহত করে।
বিশেষজ্ঞদের অভিমত, একজন মানুষের সুস্থতার জন্য কমপক্ষে পাঁচ ধরনের শাকসবজি ও ফলমূল খাওয়া উচিত। একই সঙ্গে প্রত্যেকের জানা জরুরি যে তাঁর জন্য কোন শাকসবজি বা ফলমূল বেশি উপকারী অথবা কোনটি খাদ্যতালিকা থেকে বাদ পড়লে তাঁকে ঝুঁকির মুখোমুখি হতে হবে।
তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, পারিবারিক রোগ, পরিবেশ, শরীরের অ্যালার্জেনের মাত্রা—এসবও হাঁপানি সংক্রমণে ভূমিকা রাখে। তাই কেবল ভিটামিন বা শাকসবজি অনেক ক্ষেত্রে হাঁপানি প্রতিরোধে কাজে নাও আসতে পারে। সূত্র: ওয়েবএমডি।
No comments:
Post a Comment